ছেলেকে জব্দ করতে উচিত শিক্ষা দেবেন মধুবালা, সম্প্রচারের আগে ফাঁস ধামাকা পর্ব

Kar Kache Koi Moner Katha Update : বর্তমানে জি বাংলা (Zee Bangla) -র যে ধারাবাহিকটি দর্শকদের মন কেড়ে নিচ্ছে, সেই ধারাবাহিকটি হল ‘কার কাছে কই মনের কথা’ (Kar Kache Koi Moner Katha)। শিমুল, পরাগ-পলাশ, মধুবালা দেবী এবং পুতুল এই কয়েকজন রয়েছে ধারাবাহিকের কেন্দ্রবিন্দুতে। চলতি সপ্তাহে তো বেঙ্গল টপারও হয়েছে এই মেগা। এবার সেই স্থান ধরে রাখতে বিরাট টুইস্ট আসছে সিরিয়ালে (Bengali Serial)। মধুবালা দেবী নাকি শিমুল আর পরাগের ডিভোর্স দিয়ে বৌমার নতুন বিয়ে দেবে। চলুন জেনে নিই পাত্র কে।

‘কার কাছে কই মনের কথা’র নিয়মিত দর্শকরা জানেন, সদ্য মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছে শিমুল। বিজয়া দশমীর দিন সিদ্ধির মধ্যে বিষ মিশিয়ে তাকে খাইয়ে দিয়েছিল পরাগ, পলাশ এবং প্রতীক্ষা। যদিও এত কিছুর পরেও স্বামী-দেওরকে জেলে পাঠায়নি শিমুল। বরং পুলিশের কাছে বলে, সে নিজেই বিষ খেয়েছিল। বৌমার এই কান্ড দেখে বেজায় রেগে যায় মধুবালা। তার পাশাপাশি শিমুলের উপর রেগে গেছেন বিপাশারা। তারা আর আগের মত শিমুলের সঙ্গে কথা বলছে না, মিশছে না।

KAR KACHE KOI MONER KOTHA

এসবের মাঝেই প্রকাশ্যে চলে এল ধারাবাহিকের নতুন প্রোমো। সেখানে দেখা যাচ্ছে, নিজের হাতে শিমুলের নতুন করে আবার বিয়ের ব্যবস্থা করছেন মধুবালা দেবী নিজে। সম্প্রতি জি বাংলার তরফ থেকে একটি প্রমো প্রকাশ্যে আনা হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে একাধিক জিনিস হাতে বাড়ি ঢুকতে ঢুকতে মধুবালা বলে, জোড়া বিয়ের বাজার করে নিয়ে এলুম গো। সেকথা শুনে শিমুল জিজ্ঞেস করে, তোমার ছোট ছেলে আর প্রতীক্ষার বিয়ের কথা তো জানি। আর কার বিয়ে হচ্ছে?

KAR KACHE KOI MONER KOTHA

তখন মধুবালা বলে, আমার মেয়ে শিমুলের। তখন পরাগ বলে, আবার বিয়ে? শিমুলকে? ডিভোর্স দিয়ে বাড়ি ছাড়া করাবো ওকে। ছেলের মুখে একথা শুনে শিমুলের শাশুড়ি বলে, তোকে ডিভোর্স দেবে শিমুল। আমি নিজে দাঁড়িয়ে থেকে শিমুলের বিয়ে দেব ওই শতদ্রুর সঙ্গে। মায়ের মুখে একথা শুনে প্রচণ্ড অবাক হয়ে যায় পরাগ। শতদ্রুর সঙ্গে নিজের বিয়ের কথা শুনে খানিক অবাক হয়ে যায় শিমুলও।

আরও পড়ুন : কমলা ও শ্রীমান পৃথ্বীরাজ ধারাবাহিকের কমলা ও মানিক এপিসোড পিছু কত টাকা পায়?

 

আরও পড়ুন : ভালোবেসে প্রসেনজিৎকে এই ‘ডাকনাম’ দিলেন রচনা ব্যানার্জী! শুনেই অবাক ভক্তরা

অন্যদিকে, এখনকার পর্বে দেখা যাচ্ছে, শিমুল পরাগকে বলছে, তোমায় যদি পুলিশ ধরে নিয়ে যেত, তখন তোমাকে লাখ টাকা দিয়ে নিজেকে ছাড়াতে হত। তুমি কি সেটা পারতে? তাই বলছি নিজের যদি ভালো চাও আমি যেটা বলব সেটা শুনবে। এরপরেই শিমুল পরাগের কাছে পাঁচ লক্ষ টাকা চায়। এখন দেখার শিমুল এত টাকা নিয়ে কী করে।